Sign Up

Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.

Sign In

Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Captcha Click on image to update the captcha.

You must login to ask a question.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

SexStories Latest Articles

জেঠুর কোলে মা দোলে

মানুষের জীবনে এমন কিছু ঘটনা ঘটে যা তাদের জীবন বিশেষ করে যৌন মন জগতে মারাত্মক কোনো বিল্পব ঘটিয়ে স্বাভাবিক যৌন জীবন একেবারেই এলোমেলো করে দেয়। আমার জীবনেও এমন একটা ঘটনা ঘটেছিলো। সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবার, তিন ভাই বোনের মধ্যে আমি বড়; আমার বাবা সরকারি অফিসে ক্লার্কের চাকরী করে। আমার মা সাধারণ গৃহবধূ। ফর্সা দির্ঘাঙ্গি একহারা, সাধারন কেরানীর স্ত্রী হিসাবে সুন্দরী এবং অল্পবয়সী। আমার মায়ের সৌন্দর্য দেহশৈষ্ঠব আমরা সব ভাইবোন পেয়েছি।আমি তখন ক্লাস টেনে পড়ি।

বাবার অফিসে কি একটা গণ্ডগোল, আবছা ভাবে শুনলাম বাবা নাকি অফিসের তহবিল থেকে বেশ অনেক টাকা নিয়ে রেসের মাঠে ভাগ্য পরীক্ষায় ব্যার্থ হয়েছে। তদন্তে সেটা ধরা পড়ায় বাবাকে নাকি এক সপ্তাহের একটা সময় দিয়েছে, টাকাটা ফেরৎ দিলে চাকরীটা নাকি বেঁচে যাবে। আমাদের পরিবারে বাবা দুই কাকা সবাই ছাপোষা। তাদের পক্ষে একবারে দুই লক্ষ টাকা ধার দেয়া সম্ভব নয়। তবুও তারা কিছু কিছু দিবে বাকি টাকা দেবেন আমাদের বড় জেঠু। রেলের বড় চাকুরে, তাকে আমাদের ফ্যামিলির গডফাদার বলা যায়। আমার বাবা কাকাদের তিনি বড় করেছেন বিয়ে দিয়েছেন চাকরী দিয়েছেন।

বেজায় বড়লোক এই ভদ্রলোক প্রচণ্ড রাগী আর রাশভারী। আমার জেঠিমা মারা গেছেন বেশ আগে, জেঠুর একমাত্র মেয়ে নিলিমাদি কানাডায় সেটেল্ড। লম্বা চওড়া পুরুষ মাথাভর্তি কাঁচাপাকা চুল কালো কুচকুচে রঙ। পরিবারের প্রতিটি পুরুষ এবং নারী তাকে রিতিমত সমীহ করে। ঘটনাটা জানাজানির পর একদিন আমাদের বাড়ীতে আসলেন। আমরা সবাই তঠস্থ, বাবা রিতিমত সামনে দাঁড়িয়ে কাঁপছেন।

আমার বাবাকে রিতিমত ধমকালেন জেঠু-
“এটা তুমি কি করলে অধির, আমার মান সন্মান কিছু রাখলেনা, তোমার বড়সাহেব যখন বিষয়টা বলল তখনতো আমি বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না, ছিঃ ছিঃ ছিঃ, কি লজ্জার ব্যাপার।”
“আর এরকম হবেনা দাদা।” মুখটা কাঁচুমাচু করে বলে বাবা।
“টাকাটা কি করেছ, কিছু আছে না সব উড়িয়েছো?”

“না মানে…” বাবা আমতা আমতা করতে দেখে এবার রেগে যান জেঠু-
“তোমাকে বার বার করে বলেছি রেসের মাঠে যাওয়া ছাড়, রেসের মাঠে যাওয়া ছাড়, ঠিক আছে এবার জেলে যাও” বলে বসা থেকে উঠে পড়তেই মা এগিয়ে যায়।
“দোহাই দাদা এবারের মত ক্ষমা করুন,” বলে হাত চেপে ধরে জেঠুর। ঠিক আগুনে জল পড়ার মত বসে পড়েন জেঠু মার দিকে তাকিয়ে।
“তুমি বললে বলে রাধা না হলে যা কির্তি করেছে কোনোদিন ওকে ক্ষমা করতুম না আমি,” বলে আবার বাবার দিকে তাকান জেঠু।

“শোনো কাল দশটা নাগাদ এসে আমি চেক দিয়ে দেব, কথা হয়ে গেছে, টাকাটা তোমার বড়বাবুর হাতে পৌঁছে দেবে তুমি।”
পরের দিন সকাল নটায় আমরা তিন ভাইবোন স্কুলের জন্য বেরিয়ে যাই। সামনে স্কুল ফাইনাল। আমার ছোট ভাই বোন দুটো ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ে। ওদের স্কুল আমার স্কুলের পাশেই। সাধারণত আমিই ওদের পৌঁছে দেই। সেদিন স্কুলে পৌঁছে শুনি একজন টিচার মারা যাওয়ায় ক্লাস হবেনা। আমার প্রিপারেশন ভালো হলেও বেশ কিছু রিভাইস বাকি। আমি তাই না ঘুরে বাড়ির দিকে পা বাড়াই। বাড়ীর সামনে জেঠুর মারুতি গাড়ীটা পার্ক করা, সাড়ে দশটা বাজে।

আমাদের বাড়িতে আমার রুমটা দোতলায়। সদর দরজা না খুলেই বাইরের সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় যাওয়া যায় আবার ভেতরে ছাদের সিঁড়ি দিয়ে নিচতলা বাড়ির ভিতরে যাওয়া যায়। আমি তাই সদর দরজায় নক না করে দোতলায় উঠে চাবি দিয়ে দরজা খুলে আমার ঘরে ঢুকি। স্কুলের ড্রেস ছেড়ে বই খুলে কিছুক্ষণ পড়ার পর পেচ্ছাপ লাগায় বই রেখে নিচে নামি। সিঁড়ির গোড়ায় বাথরুম, পেশাব করে বেরিয়ে মা বাবার বেডরুমের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ দেখে আশ্চর্য লাগে আমার। বাড়িতে জেঠু আছে মা’রও থাকার কথা।

বাবার স্কুটার নেই তার মানে টাকা নিয়ে পৌঁছে দেবার জন্য বেরিয়েছে, এ অবস্থায় ড্রইং রুমে উঁকি দেই,‌ না কেউ নেই সেখানে। তাহলে জেঠু আর মা নিশ্চই বাবা মার বেডরুমে, কিন্তু বেডরুমের দরজা তাহলে বন্ধ কেন, গা টা ছমছম করে আমার। একবার ভাবি মাকে ডাকি কিন্তু পরক্ষণে কিশোর বয়সের নিষিদ্ধ কৌতুহল আমাকে পায়ে পায়ে এগিয়ে নিয়ে যায় দরজার কাছে। ঘরের ভেতর জেঠুর ভারী গলা সেইসাথে মায়ের মৃদু তরল হাসির শব্দ কেন যেন আমার কৌতুহল এত তিব্র করে তোলে যে যা জীবনে কখনো করিনি ভদ্রতার সভ্যতার সীমা ছাড়িয়ে তাই করে বসি আমি।

দরজার সামনে বসে চোখ রাখি দরজার ফাঁকে, আর যা দেখি তা সারা জীবনের জন্য সবকিছু ওলোট পালোট করে দেয় আমার। ঘরের ভেতরে একটা চেয়ারে বসে আছে জেঠু, পরনে লুঙ্গি উর্ধাঙ্গ নগ্ন তার কোলে বসে আছে আমার তরুণী মা। চেহারায় বেশ সাজের ছাপ টানা চোখে হালকা কাজল ঠোঁটের উপরে ছোট্ট তিল আছে মায়ের, গোলাপি ঠোঁটে সামান্য লিপস্টিকের ছোঁয়া গালে পাওডারের প্রলেপ মায়ের লম্বা দিঘল চুল তরুণী মেয়েদের মত গার্টারে বাঁধা, পরনের গোলাপি শাড়ীর আঁচল লুটাচ্ছে কোলের উপর।

কনুই হাতা গোলাপি ব্লাউজ গোলাকার নিটোল স্তন কখনো যা চোখে পড়েনি বা লক্ষ্য করার সুযোগ হয়নি, বেশ বড় গলার ব্লাউজ উপরের দুটো হুক খোলা থাকায় সাদা ব্রেশিয়ারের প্রান্ত সহ দেখা যাচ্ছে স্তনের পেলব উথলানো অংশ,‌ ব্লাউজের নিচে মাখনের মত খোলা পেট সেখানে, মায়ের ব্লাউজ পরা বুকে হাতটা ঘুরছে জেঠুর। জীবনে প্রথম নারী পুরুষের ঘনিষ্ট দৃশ্য। ক্লাস টেনে পড়ি যৌনতা বিষয়ে পরিপক্ক জ্ঞান এসে গেছে। পড়াশুনা সহ সব বিষয়ে যথেষ্ট ভালো ছেলে আমি। বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে দু তিনটা ব্লুফিল্ম দেখা, নিয়মিত স্বপ্নদোষ হয়, মাঝে মাঝে তাড়নায় পড়ে হস্তমৈথুন করলেও পরে অপরাধভোগে ভুগি।

কিন্তু নিজের মাকে নিয়ে অসভ্য অভব্য চিন্তা সেদিনের আগে ঘুনাক্ষরেও কখনো আসেনি মনে। আর আসবেইবা কেন জীবনে কখনো কোনো বেচাল দেখিনি মায়ের‌, সুন্দরী কিন্তু শান্ত সুশীল ভদ্রমহিলা বলতে যা বোঝায় আমার মা তাই। সেই সতি সাবিত্রি মাকে আমার বাবার চেয়ে কুড়ি বছরের বড় আমাদের পরিবারের প্রায় দেবতার আসনে অধিষ্ঠিত জেঠুর কোলে ওভাবে সম্পুর্ন বিপরীত স্বৈরিণী রূপে দেখে আমার কিশোর মনোজগতে একটা বিষ্ফোরন ঘটেছিলো সেদিন।

ঘরের মধ্যে গমগমে করে উঠেছিলো জেঠুর ভারী গলা-
“আমার সেবা কর রাধা।”
“কি সেবা?” বলে হাসতে দেখেছিলাম মাকে।
“কি সেবা বোঝোনা” বলে ব্লাউজের উপর দিয়ে আমার মায়ের ডান স্তনটা টিপে দিয়ে বলেছিলো জেঠু।

জবাবে-
“আমার ভয় করে” আদুরে গলায় বলে জেঠুর কাঁধে মুখ লুকিয়েছিলো মা।
“ভয় কি আমি তো আছি” বলে এসময় মায়ের শাড়ীর ঝুল গুটিয়ে তুলে ফেলেছিলো জেঠু, সুন্দর গড়নের দুখানি পা গোড়ালিতে চিকন তোড়া পা দুটোতে হালকা লোম থাকলেও দিঘল ফর্সা উরুদুটো নির্লোম মোমপালিশ। উরুর প্রায় মাঝামাঝি শাড়ী শায়ার ঝুল, উরুতে বোলাতে বোলাতে হাতটা ভেতরে শাড়ী শায়ার তলে ঢুকিয়ে দিতে দেখেছিলাম জেঠুকে।

“উহঃ না মাগো ছিঃ ওখানে না” বললেও আশ্চর্য হয়ে মাকে পা ফাঁক করে দিতে দেখে গলাটা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছিলো আমার। উরুর ভাঁজে তলপেটের নিচে মেয়েদের গোপন জায়গা, জেঠুর হাতের তালু কিলবিল করছিলো মায়ের ঐ জায়গায়। কখন যে বারমুডার ভেতর হাত ঢুকিয়েছিলাম জানিনা একটা ঘোরের মধ্যে রক্তের টগবগ করে ফুঁসে ওঠা নিয়ে, শুধু জানি ঘরের ভেতরে গোপনে ঘটে যাওয়া অসম্ভব মারাত্মক অশ্লীল এই ঘটনা জীবন গেলেও না দেখে যাওয়া সম্ভব নয় আমার পক্ষে। মাকে চুমু খেয়েছিলো জেঠু, গোলাপি ঠোঁটে ঠোঁট মিলিয়ে বেশ কতগুলো দির্ঘ চুম্বন বেশ দির্ঘস্থায়ী হতে দেখেছিলাম দুজনের

চুমু খেয়ে কিছু বলতেই কোল থেকে উঠে পড়েছিলো মা, চেয়ারে বসা জেঠু, তার সামনে দাঁড়িয়ে গা থেকে ব্লাউজ খুলতে দেখেছিলাম তাকে। সুন্দরী নারী জীবনে অনেক দেখেছি কিন্তু দরজার ছিদ্র দিয়ে নিজের মায়ের যে লাস্যময়ী রুপ সেদিন দেখেছিলাম তার কোনো তুলনা হয়না। মেয়েমানুষ যে এত কোমল কমনীয় অথচ যৌনাবেদনময়ী হতে পারে, দেহবিভঙ্গ যে এত কামোদ্দীপক হতে পারে; অনাঘ্রাত ক্লাস টেনে পড়া কিশোরের সামনে তখন নিজের মা নয়, উন্মোচিত হয়েছিলো প্রথম প্রত্যক্ষ নারীদেহ। গা থেকে ব্লাউজ খুলছিলো মা, বাহু তুলতেই দেখা গেছিলো ফর্সা বগলের তলা।

সম্ভবত সপ্তাহ খানেক আগের কামানো জায়গাটায় হাল্কা কালো চুল ফর্সা মাখনের মত বাহুর সন্ধিতে দেখতে মারাত্মক লেগেছিলো আমার,‌ সেই সাথে সম্ভবত জেঠুরও; উঠে দাঁড়িয়ে হাত তোলা ব্রেশিয়ার পরা মায়ের বগলের বেদিতে আঙ্গুল বুলিয়ে-
“কামাওনি?” বলতে শুনেছিলাম তাকে। জবাবে আধখোলা ব্লাউজ হাত ওভাবে তুলে রেখেই জেঠুর দিকে তাকিয়ে হেসেছিলো মা। চোখের পলক পড়ছিলোনা আমার। জেঠুকে মুখ নামিয়ে মায়ের খোলা বগল শুঁকতে দেখেছিলাম আমি পরক্ষণেই তাকে জিভ দিয়ে চাটতে দেখেছিলাম মায়ের বগলের তলাটা।

প্রথমে বাম বগল তারপর ডান বগল, জেঠুর চাটাচাটির এক পর্যায় গা থেকে ব্লাউজ খুলে ফেলেছিলো মা, তার নিটোল খোলা বাহু সাদা ব্রেশিয়ারের বাঁধনে স্তন জোড়া খুব বেশি উদ্ধত মনে হয়েছিলো আমার, খুব বড় নয় কিন্তু অনেক সুন্দর বেশি হলে বড় আকারের কাশির পেয়ারার মত হবে, একেবারে জমাট বাঁধা টানটান।

জেঠুকে সেই ব্রেশিয়ার পরা স্তন দু হাতে চেপে ধরে টিপতে দেখেছিলাম আমি, বলতে শুনেছিলাম-
“তোমার এ দুটো খুব সুন্দর রাধা!” জবাবে সুন্দর চোখ জোড়া তুলে ঠোঁট টিপে হেসেছিলো মা, পিঠে হাত দিয়ে ক্লিপ খুলে ব্রেশিয়ারের বাঁধন থেকে উন্মুক্ত করেছিলো স্তন দুটো। শক্ত থাবায় মায়ের উন্মুক্ত স্তন দুটো চিপে ধরেছিলো জেঠু।
“আহ দাদা লাগচে তোওও..” বলে কাৎরে উঠেছিলো মা। জবাবে ক্ষিপ্র হাতে মায়ের শাড়ী খুলে শায়ার দড়িতে হাত রেখেছিলো জেঠু। চট করে তার হাত চেপে ধরতে দেখেছিলাম মাকে।

“দোহাই দাদা সব খুলবেন না, বিছানায় চলুন গুটিয়ে নেবেন,” বলেছিলো মা।
“আহ রাধা,” বিরক্ত গলায় বলেছিলো জেঠু, “খুলতে দাও,” বলে আবার মায়ের শায়ার দড়ি খুলতে চেষ্টা করেছিলো জেঠু।
“না দাদা প্লিজ সব খুলে আপনার সাথে করতে পারবো না আমি”, কাতর অসহায় গলায় বলতে শুনেছিলাম মাকে।
“আহ কি জ্বালাতন” বলে শায়া পরা মাকে কোলে তুলে নিয়েছিলো বিশালদেহী জেঠু, পায়ে পায়ে মাকে কোলে নিয়ে পাশের বিছানায় শুইয়ে ক্ষিপ্রতায় লুঙ্গি খুলে উলঙ্গ হয়ে বিছানায় উঠে মায়ের সাদা শায়াটা গুটিয়ে তুলে দিয়েছিলো কোমরের উপর।

কি উত্তেজনা কি উত্তেজনা! সুন্দর গড়নের দুটো দিঘল পা ফর্সা ভরাট উরুতে মাখনের মত মসৃণ লাবন্য তলপেটের নিচে উরুসন্ধিতে সাদার পটভূমিতে জেগে থাকা কালো লোমের ত্রিভুজ, নাচের ভঙ্গিতে একটা পা টান করে মেলে দিয়ে অন্য পাটা হাঁটু ভাঁজ করে তলপেটের নিচের নারী ঐশ্বর্য খুলে মেলেই রেখেছিলো মা; তার দেহের ভঙ্গিমা নির্লজ্জতা দেখে আনাড়ি হলেও নিজের ভেতরে জেগে ওঠা পুরুষ সত্ত্বা দিয়ে বুঝেছিলাম, এটাই প্রথমবার নয়, জেঠুকে তার সুন্দর দেহ এর আগেও ভোগ করতে দিয়েছে সে। সেই জন্য বয়স্ক রাশভারী ভাশুরের কাছে এভাবে নগ্ন হতে কোনো দ্বিধা বা লজ্জা কাজ করেনি তার ভেতরে।

জেঠুর বিশাল উত্থিত পুরুষাঙ্গ, মায়ের নগ্নতা, জেঠু আদর করে উরুতে হাত বোলাতেই হাঁটু ভাঁজ করে উরু দুটো উপরে তুলে নিজেকে আরো ভালো করে খুলে মেলে দিয়েছিলো মা। চোখদুটো ঠিকরে বেরিয়ে যাবে মনে হয়েছিলো আমার। শায়াটা কোমরে জড়ানো সামান্য ফোলা মত নরম ফর্সা তলপেট তার নিচে উরুর খাঁজে মায়ের যুবতী যৌনাঙ্গ, একরাশ কালো লোমে পরিপুর্ন স্ফিত ত্রিকোনাকার এলাকাটা, মাঝের ফাটল মেলে দেখা যাচ্ছে ভেজা গোলাপি গলিপথ; উরুর দেয়াল চেটে দিতে দিতে মুখটা মায়ের তলপেটের নিচে ঐ জায়াগায় নিয়ে গেছিলো জেঠু।

তাকে অবলিলায় মায়ের ওখানে মুখ ডোবাতে দেখে বারমুডার ভেতর কাঁচা তেতুলের মত শক্ত হয়ে ওঠা নুনুটা কচলাতে শুরু করেছিলাম আমি। মায়ের কোমল উরুর আশপাশ লোমে ভরা যোনীটা চাটছিলো জেঠু মাঝে মাঝে মুখ ডুবিয়ে চুষছিলো জায়গাটা, জেঠুর কালো নিতম্ব পেন্ডুলামের মত দুলতে থাকা বিশাল আকৃতির লিঙ্গটা দেখে শিহরণ সেই সাথে অস্বস্তি ওটা কি ঢুকবে মায়ের ভেতর, ভাবতে না ভাবতেই উঠে বসেছিলো জেঠু, মায়ের মেলে দেয়া উরুর ভাঁজে বসে লিঙ্গ সংযোগ করেছিলো মায়ের যোনীতে।

মায়ের সুন্দর মুখটা বিকৃত হয়ে উঠতে দেখেছিলাম ব্যাথায়, কোমর চাপিয়ে মায়ের ভেতরে অনুপ্রবেশ করেছিলো জেঠু, বুকে শুয়ে দোলাতে শুরু করেছিলো ভারী কোমরটা। বারমুডা কোমর থেকে নামিয়ে মায়ের সাথে জেঠুর লাগানো দেখতে দেখতে হস্তমৈথুন করেছিলাম আমি।
“আহ আহ আস্তেএএ” কাৎরাচ্ছিলো মা, নরম দেহের উপরে জেঠুর প্রবল আন্দোলনে ক্যাঁচ ক্যাঁচ শব্দ করছিলো মা বাবার পুরোনো খাট। সেদিকে ভ্রুক্ষেপ না করে মায়ের স্তনের গোলাপি বলয় চুষতে চুষতে ভারী কোমরটা মায়ের কোলে আছড়ে ফেলছিলো জেঠু।

দশ মিনিট, একবার মাল আউট হয়ে গেছে আমার,‌ এসময় জোড়া লাগা অবস্থাতেই মাকে বুকে তুলে চিৎ হয়েছিলো জেঠু। আমার লাজুক নরম ভদ্র মা, বিষ্ময়ে বিষ্ফোরিত চোখে দেখেছিলাম আমি, ফর্সা মাখনের মত গোল ভরাট নিতম্ব পাছার ফাটলের নিচে লোমশ যোনীর পুরু ঠোঁটের বেষ্টনী, ফাঁকের ভেতর ঢুকে আছে জেঠুর বিশাল লিঙ্গের পুরোটা; যখন ভেবেছিলাম কিছু করবে না ঠিক সে সময় নিতম্ব ওঠানামা শুরু করতে দেখেছিলাম মাকে। প্রথমে আস্তে তারপর ধারাবাহিক ছন্দে দ্রুত লয়ে।

অবিশ্বাস্য অভাবনীয়, কল্পনাতীত; নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিলাম আমি, একটা কামনার অশ্লীল রাক্ষস ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছিলো আমার কোমল কিশোর সত্ত্বাকে। একাধারে ভালোলাগা অন্যধারে তিব্র ঘৃণা, হস্তমৈথুনের তিব্র আনন্দের সাথে নিজের মায়ের সাথে বয়ষ্ক জেঠুর সমাজ সংস্কার বিরোধী এই অশ্লীল খেলার গোপন অংশিদার হয়ে যাবার ব্যাথায় চোখ দিয়ে জল গড়াচ্ছিলো আমার। ঘরের ভেতর তখন দুটো অসমবয়সী নারী পুরুষের কামার্ত পশুর মত গোঙানি হুটোপুটি চুক চুক সোহাগের শব্দ, কখনো মা উপরে আবার কখনো জেঠু মায়ের উপর। এর মধ্যে নিজেই শায়া খুলে ফেলেছে মা।

সম্পুর্ন উলঙ্গ হয়ে দেহ দিচ্ছে ভাসুরকে আর আমার জেঠু, সেই সম্মানিত রাশভারী লোকটা সম্পুর্ন উলঙ্গ হয়ে হাঁটুর বয়সী ছোট ভাইয়ের বৌয়ের দেহের গোপন পথে নিজের প্রাচীন পুরুষাঙ্গ প্রবিষ্ট করে কামড়ে দিচ্ছিলো এখানে ওখানে। আমি দেখছিলাম আর আমার দৃড় হয়ে থাকা লিঙ্গটা পাগলের মত নাড়ছিলাম, মাকে কোলের মধ্যে নিয়ে বুকের নরম মাংসপিণ্ডে জিভ বোলাতে বোলাতে কামড়াতে দেখেছিলাম জেঠুকে।

“দাগ হয়ে যাবে লক্ষিটি, ইসসস মাগো.. লাগে তোওওওও… হিহিহিহি..” বলে তাকে বাধা দেয়ার ভান করছিলো মা। আমার ভেতর তখন ফুঁসে ওঠা উত্তেজনা, মনে হচ্ছিলো দরজা ভেঙে ঢুকে হাতেনাতে ধরি দুজনকে। ওদিকে তখন-
“আহহ আআহহ মাগোওও..” অশ্লীল শিৎকার দিচ্ছিলো মা আর কখনো মায়ের নিতম্বের নরম মাংস কখনো স্তন মুচড়ে ধরে তল থেকে নিজের উপরে চড়া মায়ের গভিরে যেতে নিচ থেকে ঠেলছিলো জেঠু।

শেষ মুহূর্তে চিৎ হওয়া জেঠুর উপরে ছিলো মা, পেচ্ছাপের ভঙ্গিতে দুই ফর্সা উরু দুদিকে মেলে জেঠুর কোলের উপর খুব দ্রুত লয়ে উঠ বোস করতে করতে হঠাৎ স্থির হয়ে যেতে দেখেছিলাম তাকে সেইসাথে জেঠুকে পশুর মত গুঙিয়ে উঠে নিতম্ব চেতিয়ে মায়ের কোমর চেপে নরম নিতম্ব কোলে চেপে ধরা দেখে আমার তরুণী সুন্দরী মায়ের গভীরে প্রৌঢ় জেঠুর বির্যের বিকিরণ ঘটছে বুঝে চোখের উপর একটা ভারী পর্দা নেমে এসেছিলো আমার।

Related Posts

Leave a comment

Captcha Click on image to update the captcha.